শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজে’লায় প্রে’মিকার বাড়িতে গিয়ে গ্রামবাসীর হাতে ধরা পড়েছেন কলেজছাত্র প্রে’মিক। এ ঘ’টনায় রোববার (১০ মার্চ) তাদে বিয়ের প্রস্তুতি চলছে। এর আগে শনিবার রাতে দিকে এলাকাবাসী তাদের আ’পত্তিকর অবস্থায় হাতেনাতে আ’টক করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এক বছর যাবত উপজে’লার ভূমখাড়া ইউনিয়নের উত্তর ভূমখাড়া গ্রামের মৃ’ত মোবারক ছৈয়ালের মে’য়ে কেয়া (ছদ্মনাম) (১৯) এবং নড়িয়া পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের মধ্য লোনসিং গ্রামের দেলোয়ার আকনের ছেলে রাব্বি আকনের (২৪) মধ্যে প্রেমের স’ম্পর্ক চলে আসছে।
৯ মার্চ শনিবার কেয়ার মা হালিমা বেগম তার বাবার বাড়িতে বেড়াতে যান। ফলে বাড়ি ফাঁকা হয়ে গেলে এ সুযোগে রাতে কেয়াদের বাড়িতে ঢোকে রাব্বি। রাত ১২টার দিকে রাব্বি কেয়ার ঘরে প্রবেশ করে অ’বৈধ স’ম্পর্কে লি’প্ত হলে বি’ষয়টি এলাকাবাসী টের পেয়ে তাদের হাতেনাতে ধরে ফে’লে। পরে গ্রাম্য মাতব্বর ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধির উপস্থিতিতে তাদের বিয়ে দেয়ার সি’দ্ধান্ত হয়। আজকেই তাদের বিয়ে দেয়া হবে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে।
কেয়া নড়িয়া স’রকারি কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ও রাব্বি একই কলেজের অনার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী।
ঘ’টনার কথা স্বীকার করে রাব্বি আকন বলেন, এক বছর ধরে কেয়ার সঙ্গে আমার প্রেমের স’ম্পর্ক। শনিবার রাতে কেয়ার সঙ্গে দেখা করতে তাদের বাড়িতে আসি। আমি কেয়াকে বিয়ে করবো।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আবুল বাশার বলেন, অ’বৈধ কাজে লি’প্ত থাকার সময় রাব্বি ও কেয়াকে এলাকাবাসী হাতেনাতে আ’টক করেছে। দুজনেরই বিয়ের বয়স হয়েছে। বিয়েতে তাদের সম্মতিও আছে।