সিলেটের পু’লিশ ফাঁড়িতে রায়হানের মৃ’ত্যুর ঘ’টনায় ত’দন্তে নতুন মোড় নিয়ে এসেছে ওই ফাঁড়ির পাশের ভবনের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ।
এতে দেখা যায়, ১১ অক্টোবর রাত তিনটা ৯ মিনিটে বন্দরবাজার পু’লিশ ফাঁড়ির সামনে একটি অটোরিকশা থামে। পু’লিশ সদস্যদের সাথে স্বাভাবিকভাবেই হেঁটে ফাঁড়ির ভে’তরে প্রবেশ করেন রায়হান। সেখানে তিন ঘণ্টা ১৫ মিনিট রাখা হয় রায়হানকে। ভোর ৬টা ২৪ মিনিটে দুই পু’লিশ সদস্যের সহযোগিতায় সিএনজিতে উঠতে দেখা যায় রায়হানকে।
অথচ রোববার দিনভর পু’লিশ প্রচার করে, ছি’নতাইয়ের সময় হাতেনাতে ধরা ও গণপি’টুনির পর ফাঁড়িতে ধরে আনা হয় রায়হানকে। পরিবারের বক্তব্য পাওয়ার পর ঘ’টনা মোড় নিতে থাকে অন্যদিনে।
স্বজনদের দাবি, ফাঁড়িতে পু’লিশের নি’র্যাতনে প্রা’ণ হা’রান রায়হান। এ ঘ’টনায় অ’জ্ঞাতদের আ’সামি করে সিলেট কোতোয়ালী থানায় হ’ত্যা মা’মলা করেন নি’হতের স্ত্রী।
পুনরায় ম’য়নাত’দন্তের জন্য রায়হান আহম’দের ম’রদে’হ কবর থেকে তোলা হবে বলে জানিয়েছে ত’দন্ত সংস্থা পিবিআই। বুধবার দুপুরে পু’লিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন- পিবিআইয়ের ত’দন্ত দলের কর্মকর্তারা বন্দর বাজার পু’লিশ ফাঁড়ি পরিদর্শন করেন। গতকাল রায়হান হ’ত্যা মা’মলা পিবিআইতে স্থানান্তরের নির্দেশ দেয় পু’লিশ সদর দফতর। রাতেই মা’মলার নথি হস্তান্তর করে মহানগর পু’লিশ।