এই ধরণের পুরু’ষদের নারীরা পা’গলের মত ভালবাসে থাকে – শ’রীর তো আছেই, স’ঙ্গে অবশ্যই থাকতে হবে আবেগ-অনুভূতিও। না’রীর হৃদয় জয়ে সফল হতে হলে এসব পুরু’ষালি গুণের চর্চায় মনোযোগী হতে পারেন আজ থেকেই। পড়ুন এমন পাঁচ’টি গুণের কথা— যে পাতায় ১ মাসে
চিরবিদায় হবে এলার্জি! জেনে রাখু’ন কিভাবে বানিয়ে খাবেন, কাজে লাগবে!যে পাতায় ১ মাসে চিরবিদায় হবে এলার্জি! জেনে রাখু’ন কিভাবে বানিয়ে খাবেন, কাজে লাগবে! হঠাৎ নাক,কান বা গ’লায় কিছু ঢু’কে গেলে কী’’ করবেন? জেনে রাখু’ন –
১. মুখে হাসি ফোটান :
রসবোধ থাকা’টা যে কারও জন্যই উঁচুমানের গুণ হিসেবে বিবেচিত হয়। কাঙ্ক্ষিত পুরু’ষের চরিত্রে না’রীরা এটা খোঁজেন। প্রাত্যহিক জীবনে এমনিতেই বহু ঝুট-ঝামেলা নিয়ে ত্যক্ত-বির’ক্ত হয়ে থাকার মতো যথেষ্টই কারণ থাকে না’রীদের। তাই একজন মনমরা টাইপ স’ঙ্গী তাঁদের জন্য মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। তাই নিজে হাসুন, তাঁর মুখেও হাসি ফোটাতে খেয়াল রাখতে হবে ঠাট্টা-তামাশা করতে গিয়ে সব সময়ই অন্য কাউকে
খাটো করা, আ’ঘাত করা মোটেই কাজের কথা না। অনেক না’রীই এটা রীতিমতো অপছন্দ করেন। আর যে পুরু’ষ হাসিমুখে নিজের ভু’ল স্বীকার করতে পারেন, নিজেকে নিজেই মশকরা করতে পারেন, তাঁর প্রতি না’রীদের আকর্ষণ কতটা তীব্র সে বি’ষয়ে আমরা কিছু বলব না, আপনি নিজেই তা পরীক্ষা করে দেখু’ন।
২. তাঁকে বুঝতে দিন যে আপনি যত্নবান :
না’রীরা সব সময়ই বারবারই এটা নিশ্চিত হতে চান যে তাঁকে কেউ ভালোবাসছেন, তাঁর খেয়াল রাখছেন। তাঁর হাত ধরে হাঁটা, সুযোগ পেলে একস’ঙ্গে সূর্যাস্ত দেখা—হোক তা বারান্দায় দুই মিনিটের জন্য, মাঝেমধ্যেই জড়িয়ে ধরা, রাস্তা পেরোনোর সময় তাঁর খেয়াল রাখার মতো কাজগুলোকে মোটেই অবহেলা করবেন না। আপনার এসব ছোট ছোট অভ্যাস থেকে অনেক কিছুই বোঝা যায়। কখনো কখনো রাস্তায়, বেড়াতে গিয়ে সবার সামনে তাঁর হাত ধরে হাঁটা মানে আপনি তাঁকে নিয়ে গর্বিত। তবে এ চর্চা যেন হয় জড়তাহীন, সাবলীল আর আতিশয্য বর্জিত।
৩. নিজের রুচি তুলে ধরুন :
দামি ব্র্যান্ডের জামা-জুতো হতে হবে বি’ষয়টা মোটেও এমন নয়। আর যদি একটার স’ঙ্গে বেমানান আরেকটা এই ব্র্যান্ডের শার্ট, ওই ব্র্যান্ডের জুতো, সেই ব্র্যান্ডের জিনস হয় তাহলে তা আপনাকে দেখেই দৌড়ে পালাতে পারে যে কেউ। তাই সাধারণ দোকান থেকে কেনা হলেও পোশাকে-আশাকে নিজের রুচি পছন্দটা তুলে ধরুন। আর খেয়াল রাখু’ন তা যেন আপনার শা’রীরিক গড়ন আর গায়ের রঙের স’ঙ্গে মানানসই হয়। নিজের একটা স্টাইল গড়ে তুলুন।আপনাকে বুঝতে হবে, আপনি যেমন না’রীদের ‘সন্ন্যাসিনী’ সেজে থাকা পছন্দ করেন না, ঠিক তেমনি আধুনিক না’রীরাও ‘অফিস টাইপ’ পোশাকের পুরু’ষদের পছন্দ করেন না।
৩. ফি’টফাট থাকুন :
না’রীরা দীর্ঘদে’হী পুরু’ষ পছন্দ করেন বটে, তবে উচ্চতাই শেষ কথা নয়। গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনি কীভাবে নিজেকে উপস্থাপন করছেন। আসল বি’ষয় হলো না’রী বুঝতে চায় আপনি নিজের যত্ন নিতে, ফি’টফাট থাকতে পারছেন কি না। তাঁরা ভাবেন, যে পুরু’ষ নিজের দেখভাল করতে পারেন না, তিনি আমার দেখভাল করবেন কী করে? সুতরাং, আলুথালু পোশাক, এলোমেলো চুল, নখ না কা’টা বা ময়লা থাকা, মোজায় গন্ধ, ময়লা শার্ট বা জিনসের উদাসীনতার দিন শেষ। হালের না’রীরা এসব একেবারেই পছন্দ করেন না। না’রীর মন পেতে হলে এসব খামখেয়ালিপনা আজই ছাড়ুন।
৪. ও চোখে চোখ পড়েছে : যখনই তাঁর চোখে চোখ রেখে তাকান। মিষ্টি করে একবার হাসুন। ভালোবাসার চোখে সরাসরি তাঁর চোখে তাকালে একজন না’রী যে অনুভূতি পান তার তুলনা করা দুষ্কর। আপনার ওই চাহনিতে নিজেকে লাখে একজন মনে হতে পারে তাঁর। আর মাঝেমধ্যেই চোখে চোখ রেখে তাকানোটা জরুরি। কেননা, অনেক কথায় যা হয় না, চোখের ভাষায় সেটা বলা হয়ে যেতে পারে।