ইতালির ‘সফল প্রে’মিক’খ্যাত মাউরিজিও জানফান্তি আর নেই। মৃ’ত্যুকালে তার ব’য়স হয়েছিল ৬৩ বছর।
তিনি এমন একজন পুরু’ষ যার স’ঙ্গে যে ম’হিলা একবার ঘুমিয়েছে তিনি পৃথিবীর দ্বিতীয় কোনও পুরু’ষে তৃ’প্ত হননি। তার রেকর্ড তেমনটাই বলছে।
তবে এই জীবনে একজন-দু’জন নন, প্রায় ৬০০০ ম’হিলার স’ঙ্গে যৌ’নমি’লন করেছেন তিনি এবং প্রত্যেককেই চূড়ান্ত যৌ’নতৃ’প্তি দিয়েছেন। এহেন প্লে-বয় মাউরিজিও জানফান্তি মা’রা গেলেন।
আশ্চর্যের বি’ষয় হচ্ছে- তিনি মা’রাও গেলেন সেই নিজস্ব স্টাইলে। গাড়ির পেছনের সিটে ২৩ বছর বয়সি এক রোমানীয় যুবতী পর্যট’কের স’ঙ্গে স’ঙ্গ’ম’রত অবস্থাতেই তিনি মা’রা যান। ওই অবস্থাতে হৃদরোগে আ’ক্রান্ত হন মাউরিজিও জানফান্তি।
এ সময় রোমানীয় যুবতী চিকিৎসককেও ডাকেন। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। চিকিৎসক আসার আগেই মৃ’ত্যু হয় ইতালীয় প্লে-বয়ের।
উল্লেখ্য, ইতালীর মিডিয়া ১৯৮০ সালে জানফান্তিকে খবরের শিরোনামে নিয়ে আসে। তাতেই ইতালীয় প্লে বয় জানফান্তিকে মানুষ চিনতে শুরু করেন।
মাত্র ১৭ বছর ব’য়সে ১৯৭২ সালে তিনি বিদেশি না’রী টুরিস্টদের রিমিনি সৈকতের পাশের একটি নাইট ক্লাবে নিয়ে আসার মধ্য দিয়ে কর্মজীবন প্রবেশ করেন। ক্লাবটির নাম ‘ব্লো আপ’।
সৈকতে বিদেশি না’রী পর্যট’কদের স’ঙ্গে ভাব জমিয়ে ‘ব্লো আপ’ নাইট ক্লাবে আনার জন্য কমিশন তো পেতেনই, একা আসা না’রী পর্যট’কদের শহর ঘুরিয়ে দেখাতেন এবং পাশাপাশি তাদের যৌ’ন আ’নন্দও দিতেন। আর এই সব কিছুই জানফান্তিকে সফলতা এনে দেয়। তবে সম্প্রতি জানফান্তি নিজেই স্বীকার করছিলেন তার বাজার পড়তে শুরু করেছে। সে কারণে শীতকালে স্ক্যান্ডিনেভিয়ার টুরিস্ট এজেন্সিতে গাইড হিসেবে কাজ শুরু করেছিলেন।
তবে না’রী মহলে তার জনপ্রিয়তা এতটাই ছিল যে একটি সুইডিশ শহরের এক মিউজিয়াম তার মোমের মূর্তি পর্যন্ত বানিয়ে ফে’লেছে। ১৯৮৬ সালে ইতালীয় এক দৈনিক পত্রিকা জানফান্তিকে ‘ইতালির সবচেয়ে সফল প্রে’মিক‘ শিরোপা দিয়েছিল।