আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ক’রোনা রুখতে কোন ধরণের মাস্ক ভালো কাজে দেয় তা নিয়ে গবে’ষণা চলছে বিজ্ঞানীদের। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সার্জিকাল মাস্ককেই ক’রোনারোধী হিসেবে ব্যবহারের মতামত দিয়েছে। পরবর্তী জানানো হয়েছে যথাযথ ব্যবহার না করলে এন৯৫ মাস্ক পরে বাড়তে পারে বি’পদের শঙ্কা।
অস্ট্রেলিয়ার একদল বিজ্ঞানীর দাবি, ক’রোনা ভাই’রাসের সং’ক্র’মণ রুখতে বাড়িতে তৈরি সুতির মাস্কই সবচেয়ে বেশি কার্যকর। থোরাক্স সায়েন্স জার্নালে এই গবে’ষণার রিপোর্ট সামনে আসে।
সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এক স্তরীয় এবং দ্বিস্তরীয় মাস্কের একটি তুলনামূ’লক পরীক্ষা করেন। একটি এলইডি আলো এবং ভিডিও ক্যামেরার মাধ্যমে পরীক্ষা করা হয়। ওই পরীক্ষায় দেখা যায়, কথা বলার সময় খুব সহজেই থুতু আ’টকাতে স’ক্ষম সুতির এক স্তরীয় মাস্ক। তবে হাঁচি, কাশির ক্ষেত্রে দ্বিস্তরীয় মাস্ক ব্যবহারই প্রয়োজন।
বিজ্ঞানীদের দাবি, সবসময় ত্রিস্তরীয় মাস্কই সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয়। তবে গবে’ষণার পর তাদের একটাই দাবি, বাড়িতে তৈরি সুতির মাস্কের চেয়ে আর কোনও মাস্কই ভাই’রাস আ’টকাতে বেশি স’ক্ষম নয়। বিজ্ঞানীদের দাবি, নাক ও মুখ সুতির মাস্কে ঢাকা থাকলে কোনও ভাই’রাসই শ’রীরে প্রবেশের সুযোগ পাবে না।
তারা আরো জানান, বাড়িতে তৈরি সুতির মাস্ক খুব সহজেই ধুয়ে পরিষ্কার করে নেওয়া যায়। এর ফলে ভাই’রাস দীর্ঘক্ষণ মাস্কে থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা কম। তাই তাদের দাবি, ভাই’রাস সং’ক্র’মণের ঝুঁ’কি কমাতে বাড়িতে তৈরি সুতির মাস্কের কোনও বিকল্প নেই।