পু’রুষদের জন্য সতর্কতা।একেবারে ধূমপান করবেন না। না, এটা কোনও জ্ঞান দেওয়া নয়। ধূমপান করলে আর ফুসফুস কিংবা হা’র্টের বারোটা বাজবে না। বরং আরও ভ’য়ঙ্কর কিছু ঘটতে পারে। যেটা শুনলে হয়তো একবার হলেও সিগারেট ছাড়া কথা ভাবাবে যে কোনও পু’রুষদের। গ’বেষ’ণা বলছে, নি’য়মিত ধূমপানে ক্রমশ ছোট হতে পারে পু’রুষাঙ্গ।
অবাক শুনতে লাগলেও এটাই সত্যি। সম্প্রতি বোস্টন ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ মেডিসিন এমনটাই গ’বেষ’ণা ত’থ্য প্রকাশ করেছে।ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষ’তিকর একথা জানেন না এমন লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না। কারণ, সিগারেটের প্যাকে’টের গায়েই লেখা থাকে সতর্কীকরণ ‘স্মোকিং কিলস’।
ধূমপায়ী২০০ পু’রুষের ও’পর টানা কিছু দিন ধরে গ’বেষ’ণার পর, রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়। তাতে দেখা গিয়েছে ধূমপায়ী প্রত্যেক পু’রুষের কাছ থেকে পাওয়া ফিডব্যাক এক-ই। প্রত্যেকেই একবাক্যে স্বীকার করেছেন পু’রুষাঙ্গা ছোট হয়ে যাওয়ার কথা।
ছোট মানে, স্বাভাবিক অবস্থায় পু’রুষাঙ্গের যে মাপ, তা ছোট হয়ে যাওয়ার কথা বলছেন না গবেষকরা। কিন্তু, যৌ’ন উ’ত্তেজনায় পু’রুষাঙ্গ যতটা দীর্ঘ আগে হত, ক্রমে তা আর হবে না। ক্রমে পু’রুষাঙ্গ সঙ্কুচিত হয়ে পড়বে।
এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও দিয়েছেন গবেষকরা। পু’রুষাঙ্গ হচ্ছে ইলাস্টিকের মতো। উ’ত্তেজনায় স্বাভাবিক অবস্থার তুলনায় কয়েকগুণ বাড়ে। এবং, বাড়টা নির্ভর করে পু’রুষাঙ্গ -এ র’ক্তসঞ্চালনের ও’পর।
ধূমপানে হা’র্টের যেমন ক্ষ’তি হয়, তেমনি ক্ষ’তি হয়-এর র’ক্তসংঞ্চালন পথের। ফলে, র’ক্তসঞ্চালনের পথে বা’ধা সৃষ্টি হয়। যে কারণে, যৌ’ন উ’ত্তেজনাতেও আগের মতো পু’রুষাঙ্গ আর বাড়ে না
ওই পরীক্ষাতে দেখা গিয়েছে, সকলেই বলছেন সে’ক্সের সেরা সময় ৪০। আজ্ঞে হ্যাঁ। আরও স্পষ্ট করে বললে, ৪৬ বছর। এই বছরেই সপ্তাহে একদিন করে সে’ক্স করেন দম্পতিরা। আমেরিকা সিঙ্গল ও বিবা’হিতরা মাসে ২ থেকে ৩ বার সে’ক্স করেন। এটাও সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, যে দম্পতিরা নিয়মিত সে’ক্স করেন তাঁরা জীবনে খুশি। সমীক্ষায় ৫০ শতাংশ মানুষই জানিয়েছেন, ৪৬ বছর বয়সেই পার্টনারের সঙ্গে সেরা সময় কাটিয়েছেন তাঁরা। যৌবনের ঝড় উঠেছে ওই বয়সেই।
বিশেষজ্ঞদের ব্যাখ্যা, ৪০ বছর বয়সে অনেকেই ভাবেন, শেষবার জীবনটা উপভোগ করে নি। কমবয়সে কেরিয়ার নিয়ে নানা চিন্তা থাকে। তবে ৪০ বছরে সেটা থাকে না। পাশাপাশি অ’ভিজ্ঞতাও বেশি থাকে। সেই অ’ভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েই উদ্দাম সে’ক্সে ডুবে যান দম্পতিরা।