আমরা ছোট থেকে জেনে এসেছি শিক্ষক শিক্ষিকা হলেন গুরু। আমাদের বাবা মা এর পরের স্থানটি হল শিক্ষাগুরুর স্থান। শিক্ষক হলেন ভগবান। তাদের থেকেই আমরা জীবনে এগিয়ে চলার শিক্ষা গ্রহন করে থাকি। কিন্তু সে শিক্ষকই যখন হয় যৌ-ণ পিপাসক, তখন কি আর তাকে গুরুর স্থানে বসানো যায় ? না, কখনোই তা করা যায় না।
এই ঘ’টনা ঘটেছে আমেরিকার টেক্সস নামের একটি জায়গায়। স্কুলেই একজন শিক্ষিকা একটি ছাত্রের স’ঙ্গে দিনের পর দিন শা’রীরিক সম্প’র্ক করে গ’র্ভবতী হয়। সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী ছেলেটির ব’য়স মাত্র ১৩ বছর। হয়তো আপনার অবাক লাগছে কিন্তু এটাই সত্যি। সেই শিক্ষিকা ছিলেন ইংরাজি বি’ষয়ের।
ছেলেটি সেই ক্লাসে যেতে চাইতোনা। কিন্তু ঐ শিক্ষিকা তাকে জোড় করে নিয়ে যেত। এই ঘ’টনা চলছিল বেশ কিছু মাস ধরে। এমনকি সেই শিক্ষিকা ছেলেটির বাড়িতে বোঝায় যে তাদের ছেলে ওই নির্দিষ্ট বি’ষয়ে বেশ কাঁচা। তাই তাকে ইংরাজি শিক্ষিকা প্রাইভেট টিউশন দিতে চায়।
আর ছেলেটির বাবা মা ভাবেন শিক্ষিকার কথা ঠিক। তাই তাদের ছেলেকে ভর্তি করে দেয় ঐ শিক্ষিকার প্রাইভেট টিউশন ক্লাসে। আর সেখান থেকেই শুরু যত গন্ডোগোল। অনেক রাতে তার পড়া শেষ হত। তাই শিক্ষিকা তাকে বাড়িতে ছাড়তে আসতো।
কিন্তু সেই সময় ছেলেটির বাবা মা বাড়ি থাকতো না। আর সেই সুযোগে ছেলেটিকে দিয়ে নিজের যৌ-ণ পিপাসা মেটাতো সেই শিক্ষিকা। ছেলেটি ভ’য়ে কোনদিন মুখ খোলেনি। তার বাবা মা জানতেন শিক্ষিকা তাদের বাড়িতে আসে।
কিন্তু তারা ভাবতেও পারেনি তাদের ছেলের স’ঙ্গে এরকম ঘ’টনা ঘটে আসছে দিনের পর দিন। এইভাবে চলতে থাকে বেশ কিছুদিন। তারপর একদিন জানা যায় শিক্ষিকা প্রেগন্যান্ট। কিন্তু সে কার জন্য প্রেগন্যান্ট হয়েছে তার উত্তর সে দেয়নি।
সে দোষ দেয় ছোট ছেলেটির উপর। সে অভিযোগ করে ছেলেটি তাকে জোড় করেছে, তাই তার এরকম অবস্থা। এরপর পু’লিশ তার কথা অনুযায়ী ত’দন্ত শুরু করে। পু’লিশ ত’দন্ত করে জানতে পারে আসল ঘ’টনা। তারপর শিক্ষিকাকে জি’জ্ঞাসাবাদ করায় সে স্বীকার করে নিজের দোষ। আপাতত তাকে পু’লিশি হেপাজতে রাখা হয়েছে।