বর্তমান সময়ে ধ’র্ষণের ঘ’টনা প্রায়ই আমরা শুনতে পাই। সেটা 5 বছরের ছোট শি’শুই হোক কিংবা 60 বছর বয়সী কোনো ম’হিলা। তবে ধ’র্ষণকারীদের কড়া শা’স্তির দরকার। তার জন্য আমরা আইন রক্ষক দের উপর নির্ভরশীল।
তবে বর্তমান যুগে রক্ষকই ভক্ষক সেটা বারবার প্রমানিত হচ্ছে। আহমেদাবাদের এক থানার ম’হিলা পু’লিশ আধিকারিক এর বি’রুদ্ধে এই অভিযোগ উঠেছে তিনি জোড়া ধ’র্ষণ মা’মলায় অ’ভিযুক্তকে বাঁচাতে 33 লক্ষ টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন। তবে ঘুষ নেওয়ার পর ঘ’টনা ধা.মাচা’পা দিতে গিয়ে নিজের জালে নিজেই তিনি জড়িয়ে পড়েন।
ঘ’টনা সূত্রে জানা গেছে যে ধ’র্ষণে অ’ভিযুক্ত ব্যক্তি হলো গ্যাপ কর্প সাইন্স নামে এক বেস’রকারি সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর কেনাল শাহ। জানা গেছে যে তার সংস্থার দুই ম’হিলা কর্মীকে তিনি ধ’র্ষণ করেন। এছাড়াও এই ঘ’টনার প্রত্যক্ষদর্শী হল সেই সংস্থার সিকিউরিটি অফিসার।
জানা গেছে যে তাকেও তিনি হু’মকি দিয়েছিলেন। এই দুই মা’মলার অভিযোগের ত’দন্তের দায়িত্বে ছিলেন থানার ই’নচার্জ শ্বেতা জাদেজা। অ’ভিযুক্তকে তিনি হু’মকি দেন যে তাকে 33 লক্ষ টাকা না দেওয়া হলে অ’ভিযুক্তকে গ্রে’ফতার করা হবে আর যদি টাকা দেওয়া হয় তাহলে ঘ’টনাটি ধা.মাচা’পা দিয়ে দেওয়া হবে।