ক’রোনা লকডাউনে চলে গেছে শেষ সম্বল চাকরিটাও৷ একমাত্র বাচ্চা ছেলেটার ম’র্মা’ন্তিক মৃ’ত্যুর শো’ক এখনো কা’টানো সম্ভব হয়নি৷ মন খা’রাপের অতলে তলিয়ে যেতে যেতে শেষ পর্যন্ত স্ত্রীও হাতটা ছেড়ে গেল!
অন্য পুরু’ষের ভালবাসায় মজেছে স্ত্রীর মন৷ আর কতো সহ্য করা যায়? শেষ পর্যন্ত চা’প আর নিতে না পেরে আত্মহ’ত্যার পথই বেছে নিতে হল যুবকের।এমন ম’র্মা’ন্তিক ঘ’টনার সাক্ষী ভারতের পশ্চিমবঙ্গের
হরিদেবপুর। কাজল দাস নামের হ’তভা’গ্য ওই যুবক ফাঁ’সির দড়িতে ঝুলে আত্মহ’ত্যার পথ বেছে নেয়। উ’দ্ধা’র হয়েছে সু’ইসা’ইড নোট। সেখানে স্ত্রীর প’রকীয়ার কথা উল্লেখ করেছেন কাজল দাস। একটি বেস’রকারি সংস্থার নিরা’পত্তার’ক্ষীর কাজ করতেন কাজল। লকডাউনে কাজ হা’রান।
কোনো উপায় না দেখে রোজগারের জন্য সেই সময় কাজলের স্ত্রী আত্মীয়ের বাড়িতে রান্নার কাজ নেন। কাজল পরে জানতে পারেন, আত্মীয় নয়, ওই ব্যক্তির স’ঙ্গে পর’কীয়ায় জড়িয়েছেন স্ত্রী।
কাজলের আ’পত্তি সত্ত্বেও স্ত্রী কাজ ছেড়ে দিতে রাজি হননি। এরপর কাজলকে ছেড়ে তার স্ত্রী ওই ব্যক্তির বাড়িতে থাকতে শুরু করেন। রবিবার সকালে কাজলের ঝুল’ন্ত দে’হ উ’দ্ধা’র হয়।প্রাথমিক তদ’ন্তে পু’লিশের অনুমান, কাজল আত্মহ’ত্যাই করেছেন। সোমবার ম’য়নাত’দ’ন্ত করা হবে।
গত কালীপুজো’র সময় প’টকা ফা’টাতে গিয়ে তার একমাত্র ছেলের মৃ’ত্যু হয়। তারপর থেকেই মান’সিক অ’বসা’দে ভু’গছিলেন কাজল। পু’লিশের প্রাথমিক অনুমান, অব’সাদের কারণেই এমন ঘ’টনা৷ সূত্র: নিউজ ১৮।
আরও পড়ুন=অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপ শেষে টাইগ্রেসরা যখন দেশের মাটিতে পা রাখেন, তখন থেকেই ধীরে ধীরে বাংলাদেশেও ক’রোনার কালো ছায়া পড়তে শুরু করে। এরফলে দেশে ফিরে এলেও দলের অনেকে এখনো নিজেদের গ্রামের বাড়িতে ফিরে যেতে পারেননি।তরুণ পেসার জাহা’নারা আলম তাদেরই একজন।
দেশজুড়ে চলা লক ডাউনের ফলে তাঁকে এখন একাকি ঢাকার বাসায় একা অবস্থান করতে হচ্ছে।তো ভ’য়াবহ এই পরিস্থিতিতে পরিবার থেকে দূরে থেকে কিভাবে তাঁর দিন কাটছে?
সম্প্রতি ক্রিকইনফোর ‘ডাউনটাইম ডায়েরিস’ সিরিজের এক পর্বে প্রশ্নটির উত্তর জানিয়েছিলেন এই গতিদানবী।তিনি বলেছিলেন, ‘লকডাউনের শুরুতে, সারাদিন ঘরে থাকতে হবে বলে আমি খুব চা’পে ছিলাম। কিন্তু
সাধারণত আমি খুব সুশৃঙ্খল জীবনযাপন করি। বেশিরভাগ সময় খেলা থাকার কারণে গত বছর রোজা রাখতে পারিনি। এবার পরিকল্পনা করেছি, নিয়মিত সব রোজা রাখার, নামাজ এবং কোরআন পাঠ করার।
এসব পালন আমাকে খা’রাপ চিন্তা থেকে দূরে রাখেরুতাঁকে আরো জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, কিভাবে তিনি ঘরব’ন্দি অবস্থাতেও ফি’টনেস ঠিক রাখছেন। এর উত্তরে জাহা’নারা বলেন, ‘রমজানের আগে, দুইদিনে আমি একবার ব্যয়াম করতাম, যেহেতু আমার বাড়িতে ব্যয়ামের উপকরণ নেই তাই সিঁড়ি বেয়ে ওঠা, বডি-পুশ ওয়ার্ক এসব করছি। এখন আমি তিনদিনে একবার অল্প সময়ের জন্য ব্যয়াম করি। যাতে দু’র্বল হয়ে না পড়ি।